envy |
আমি কি ভাবে বাঁচবো?
তো আপনিও যদি এই সিচুয়েশনে ফেস করে থাকেন তো পোস্ট টাকে অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন কারণ আজকের পর মানুষ আপনাকে দেখে হাসবে না. আপনি তাদের দেখে হাসবেন. মানুষ আপনাকে নিয়ে মজা করছে. কারণ আপনি মজা দিচ্ছেন. আপনার ইচ্ছা ছাড়া কারোর সাহসই হয় না. যে সে আপনাকে নিয়ে মজা করুক যদি নিজে থেকেই তাকে মজা দিয়ে থাকেন. যার কারণেই তার মজা হয়.
আচ্ছা চলুন জেনে নি যে মজা তারা কেন নিয়ে থাকে?
আর এর basic reason গুলো কি কি?
সে আপনাকে হিংসা করে. আপনি হয়তো এমন কিছু করেছেন যা তার পক্ষে করা সম্ভব নয় তো ভাই সে তো হিংসা করবেই. সে তো খারাপ বলবেই. এমন অবস্থায় আপনি একেবারেই ভয় পাবেন না আপনি হাসুন যে আরে তুই জ্বলতে থাক, তোকে জ্বালানোর জন্যই তো আমি এই কাজটা করেছি.
কিন্তু দ্বিতীয় রিজাইনটা কিছুটা আলাদা. কারণ এখানে কিছুটা কমজোরি. আপনার মধ্যে যদি কমজোরি থাকে তো সে তো হাসবেই. আপনি নিজে থেকেই যদি মজা দেন. সে মজা তো নেবেই. তো এক্ষেত্রে আপনার মধ্যে কিছুটা ভয় থাকা উচিত. এক্ষেত্রে আপনাকে এটা বুঝতে হবে আমি কেন কমজোরি। কমজোরি মানে আমি এটা বলতে চাই যে না যে আপনি রোগা পাতলা তাই আপনি কমজোরি.
এটা একেবারেই নয়. ভেতর থেকে আপনার আত্মা কমজোর. অ্যান্ড এক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে দুটো জিনিস বুঝতে হবে. প্রথমত আপনার কোনো বন্ধু বান্ধব যদি আপনাকে নিয়ে মজা করে তাহলে এটা কোনো ব্যাপার নয়. কাজই হলো মজা করা.
আর বন্ধুরা যদি মজা না করে তো কে মজা করবে? আপনিও তো মজা আপনিও তো মজা করেন. কোনো ব্যাপার নয়. আপনিও হাসুন. নিজেকে নিয়ে নিজেই মজা করুন.
যেমন আরে ইয়ার. আমি তো এটা করেই ফেলেছি. হা হা হা. আসাটাই তো জীবন. যত পারো হাসো. কিন্তু কিন্তু হ্যাঁ যদি এমন কেউ আপনাকে নিয়ে মজা করে, যে আপনাকে চেনেই না. সেও আপনার কাছে এসে আপনাকে নিয়ে মজা করে. আপনার উপর হাসি ঠাট্টা করে. তাহলে এক্ষেত্রে আপনার কিছু একটা বোঝার প্রয়োজন আছে. আর এটা সল্ভ করার জন্য একটা ছোট্ট সলিউশন রয়েছে. যেটা হলো ইগনোরেন্স. আপনাকে এখানে just ignore করতে হবে.
আর কি করবেন?
ignore করুন এই সকল মানুষদেরকে কারণ আজ যদি আপনি এদেরকে ইগনোর না করেন তাহলে পরবর্তীতে আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি করতে আরো অনেক মানুষ আসবে. পৃথিবীতে অন্যের ব্যাপারে কথা বলা মানুষের কোন কমতি নেই তাদের কাজই হলো এটা যে কে লাইফে সাকসেসফুল হচ্ছে কে কি কাজ করছে তার মধ্যে নাক গলানো সে ক্ষেত্রে মানুষের মুখ বন্ধ করাটা খুবই কঠিন.
কার কার মুখ আপনি বন্ধ করবেন?
আজ একজনের করবেন. তো কাল আরেকজন কি কাজ করবে?
তাহলে নিজের কাজ বাজ বন্ধ করে কি শুধু মুখ বন্ধ করতেই আপনি লেগে যাবেন?
তার থেকে ভালো এদেরকে ছাড়ুন. এদেরকে ইগনোর করুন. যে যাই বলুক না কেন, এক কান দিয়ে শুনুন. আর এক কান দিয়ে বার করুন মানে সে যাই কিছু বলুক না কেন তার উপর রিয়্যাক্ট করবেন না. জানেন সে আপনাকে নিয়ে কেন মজা করে. কারণ তার কাছে মনে হয় আপনি একটা খেলনা. আপনাকে নিয়ে কথা বলবে আপনাকে disturb করবে আর আপনি react করে ফেলবেন. But আপনি যদি তাকে শো নাই দেখান তাহলে সে কিভাবে শো দেখবে একটা বাঁদরের মতই. কোন বাঁদরকে ডিস্টার্ব করলে সে কিউ কিউ করতে শুরু করে. কিন্তু কিন্তু ওই বাঁদরটা যদি কিছু নাই করে তাহলে তাকে নিয়ে কোনো মজাই হবে না.
And এখনো হয়তো আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে যে আপনি ignore তো করছেন. তবুও সে মানছে না. তো ভাই এক্ষেত্রে সিচুয়েশনটা এক লেভেল ওপরে চলে গেছে. এখানে সে মজা নিচ্ছে না. আপনাকে ডিস্টার্ব করছে আপনাকে প্রবলেমে ফেলছে. তো এক্ষেত্রে শান্ত থেকে কোন লাভ নেই. শান্ত থাকলেও কতক্ষনই বা শান্ত থাকতে পারবেন. যখন শান্ত থেকে কোন লাভ হবে না. তখন আপনাকে তো বলতেই হবে. কারণ আপনি শান্ত থেকে তো একটা লেভেল পার করে ফেলেছেন ignore করে আপনি দেখে নিয়েছেন. কিন্তু তবুও সে মানছে না. আমি জানি আপনি হয়তো এখন বলবেন যে আমি তো বলার চেষ্টা করেছি. কিন্তু আমি যাই বলি না কেন সে আমার ওপর হাসতেই থাকে কিন্তু মনে রাখবেন যে তার মনই জানে যে তার কতটা ব্যথা লেগেছে আমি আপনাদেরকে কিছু example দিয়ে বুঝিয়ে দিচ্ছি. ধরে নিন আপনি বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন. আর আপনার friend কে বললেন চল না ক্লাসে যাই. কিন্তু অন্যজন বলল কেন ক্লাসে কি মার খেতে যাব আপনি তাকে বললেন কেন ক্লাসে কি তুই শুধু মার খেতেই যাস মনে একটা চোট লাগবে যে ভাই এতো উল্টে আমাকেই উত্তর দিয় দিল. তাই তখন দেখবেন যে সে কোন রকম কথা বলতে পারছে না. উল্টে হেসে ফেলছে. কিন্তু ভেতর থেকে সে কিন্তু খুব ভালোভাবেই জানে যে তাকে সঠিক উত্তর দেওয়া হয়েছে. একটা example ধরুন আপনি একটা গ্রুপ এ রয়েছেন. আর সেখানে মেয়েরাও রয়েছে. আর একটা জিনিস আপনি নিশ্চয় জানেন যে ছেলেরা যে মজা করে সেটা মেয়েদেরকে হাসানোর জন্যই করে. মেয়েরা যদি আশেপাশে থাকে তো তাদেরকে হাসানোর জন্য জোরে জোরে তারা কথা বলে.
আরে এটা এরকম ভাবে করতে হয় নাকি?
এইভাবে করবি. আর বারবার তারা মেয়েদের দিকে দেখতে থাকে. মনে হয় যেন মেয়েটাকে হাসাতে পারলেই সে একেবারে পটে যাবে .
তো ধরে নাও তুমি একটা গ্রুপ এ রয়েছো. আর সেখানে মেয়েরাও রয়েছে. আর তুমি বললে ভাই কালকে ছুটি অন্য বন্ধুরা বলল কেন কোথাও ঘুরতে যাবি নাকি?
তুমি বললে কেন ছুটি থাকলেই কি ঘুরতে যেতে হয় নাকি তো এখানে আপনি একটা জিনিস বুঝতে পারলেন যে তারা আপনাকে যা কিছু বলবে আপনার সেই পয়েন্টটাকে তাদের উপরেই চাপিয়ে দিতে হবে যেটা খুবই ভালো একটা পয়েন্ট, এত বেশি পরিশ্রমও করতে হয় না. জাস্ট তার পয়েন্টটা তার উপরেই চাপিয়ে দিন. কারণ সেটা তারই পয়েন্ট. তাই তার তো আঘাত লাগতেই হবে. যদি আপনি কারোর তীর কেড়ে নিয়ে তার ওপরেই ছোঁড়েন. চোট তো লাগবেই. And এখানে আপনাকে নিজে থেকেও একটু বুঝতে হবে. তাই প্রথমে আপনি নিজে থেকেই সমস্ত সিচুয়েশনকে অবজার্ভ করতে শিখুন.
এন্ড এটা একেবারে আমার পার্সোনাল রায়. যে আপনি প্রথমে ইগনোর করুন. তাতে কোন কাজ না হলে আপনি কিছু বলুন. আর এখনো যদি কোন কাজ না হয়. মানে যদি সেই সকল ব্যক্তি বারবার একই কথা বলে যায়, তাহলে third level টা কি জানেন নিজের কথা দিয়ে নয়, নিজের সফলতা দিয়ে তাদের মুখ বন্ধ করুন. আপনি নিশ্চয়ই জানেন যখন আমরা সফল হয়ে যাই. তারপর যখন মানুষ আমাদেরকে নিয়ে মজা করে তখন ওই মজাটা আর মজা থাকে না. সেটা আসলে জ্বালা হয়ে যায়. তখন কিন্তু আর আপনার খারাপ লাগবে না. কারণ আপনার মন বুঝতে পারবে যে আপনার কোন যায় আসে না. সামনের মানুষটার জ্বলছে সে just নিজের মুখটাকেই নষ্ট করছে. আর সে আপনারই publicity করছে. বাট এর জন্য আপনি যে ফিল্ডেই থাকুন না কেন সেখানে আপনাকে প্রথমে সেরা হতে হবে. আপনাকে সফল হতে হবে. আপনি যদি সফল না হন তাহলে এই টেকনিকটি আপনার জন্য কাজ করবে না. সফল তো আপনাকে হতেই হবে আর সফলতাকে পাওয়ার জন্য নিজের ট্যালেন্টকে দেখতে শিখুন. আপনি কোন দিক দিয়ে ভালো বা কোন জিনিসে ভালো হতে পারেন এটাকে বুঝতে শিখুন কারণ আমি এখানে বসে বসে তো এটা বলতে পারবো না যে আপনার মধ্যে কি কি গুন রয়েছে তাই নিজের গুনকে আইডেন্টিফাই করুন অ্যান্ড নিজে না জ্বলে অন্যকে জ্বালাতে শিখুন।
We respect your freedom of speech.
Please don't write anything that might violate someone else's privacy.