Elon Musk |
2020 সালের আগে বিশ্বের সব থেকে ধনী ব্যক্তি ছিলেন বিল গেটস. এরপর 2020 সালে বিশ্বের সব থেকে ধনী ব্যক্তি হন জেব বেজোস. আর এই সময় ওনার মোট সম্পত্তি ছিল 113 billion$ ডলার আর ওই সময় Elon Musk এর মোট সম্পত্তি ছিল মাত্র 27 billion $. জুলাই 2020 সালে ওয়ারেন বাফেটকে পিছনে ফেলে elon musk পৃথিবীর সপ্তম সব থেকে ধনী ব্যক্তি হয়ে ওঠে. আর নভেম্বর 2020 পিছনে ফেলে পৃথিবীর দ্বিতীয় সব থেকে ধনী ব্যক্তি হয় elon musk . আর এর পর January 2021 সালে যে বেজোস কে পিছনে ফেলে আজ পৃথিবীর সব থেকে ধনী ব্যক্তি হলেন elon musk. যে যেখানে 2020 সালে Elon Musk এর নাম টপ 50 মধ্যে থাকতো আর আজ number 1 এর তাজ ওনার মাথাতে গত বারো মাসে elon musk যতটা ইনকাম করেছে অতটা বিল গ্রেটসের মোট সম্পত্তিও নেই. Elon Musk এর যখন মাত্র বারো বছর বয়স আমরা সবাই কার্টুন দেখতাম বা ভিডিও গেম খেলতাম কিন্তু কিন্তু তখনই Elon Musk মাত্র বারো বছর বয়সে ভিডিও গেম তৈরি করে আর সেই গেমকে 500$ দিয়ে একটি গেম কোম্পানিকে বিক্রি করে দেয়.
Elon Musk ছোট থেকেই অন্য ছেলেদের থেকে অনেক বেশি intelligent ছিল. আর এই কারণেই বাকি বাচ্চাদের সঙ্গে Elon Musk থাকতে পারতো না.Elon Musko বলেন স্কুলে ওনার কোনো বন্ধু ছিল না আর এই কারণেই তিনি বইকে নিজের বেস্ট ফ্রেন্ড তৈরি করেন. আর উটতে বসতে জাগতে শুতে, দিন রাত 15 ঘন্টা কেবল বই পড়তো. ছোট বেলায়elon musk এর বাবা মা মনে করতেন Elon Musk কম শুনতে পায় সত্যিটা হলো কারোর কথা শুনতো না কারণ যখন elon কোন কিছু করতো সম্পূর্ণ focus কেবল সেদিকেই থাকত. যেখানে একটি সাধারণ মানুষ সপ্তাহে ৪০ থেকে ৫০ ঘন্টা কাজ করে. সেখানেelon musk প্রতি সপ্তাহে 100 ঘন্টা কাজ করেন. আর আর elon musk নিজের কাজ থেকে কখনোই ছুটি নেয় না. আর এটা কোন ভাগ্যের ব্যাপার নয়. এটা জেদের ব্যাপার. আর এটা অনেক বড় একটা জেদ. আর এই জেদের কারণেই elon musk সেটা করে দেখায় যা করার কেউ কল্পনাও করতে পারবে না.Elon Musk সমস্যার সমাধান বার করার জন্য অনেকগুলো কোম্পানি তৈরি করে দেয়. উনি দেখেন কেবলমাত্র চেক ভাঙানোর জন্য ব্যাংকের সামনে অনেক বড় লাইন দাঁড়িয়ে থাকতো এই কারণেই তিনি ভাবেন একটি অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম তৈরী করা যাক. আর এই কারণেই তিনি x dot com শুরু করেন. আর আগামীতে গিয়ে ইনফিনিটি কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হয়ে নতুন একটি কোম্পানি তৈরি হয়. যার নাম হয় paypal. আর eby paypal কে 1.50 billion $ ডলার দিয়ে কিনে নেয়. যেখান থেকে elon musk 180 million $ ডলার পায় আর তখন ওনার বয়স ছিল মাত্র 23 বছর. ওই সময় যদি elon musk চাইতো নিজের বাকিটা জীবন আনন্দের সঙ্গেই কাটাতে পারত. কিন্তু না এই সমস্ত টাকা উনি ওনার নিজের নতুন কোম্পানিতে লাগিয়ে দেন. নাম ছিল space x. ওই সময় রাশিয়ার রকেট টেকনোলজিতে অনেক ভালো ছিল. আর এই কারণেelon musk রাশিয়া যায় রকেট কেনার জন্য. কিন্তু সেখানেelon musk এর অনেক মজা ওড়ানো হয়. আর ওখান থেকে ফিরে এসে সবকিছু নিজেই শেখা শুরু করে দেয়. সেটাও কেবলমাত্র বই পড়ে. আর যখন elon musk ওনার প্রথম রকেট লঞ্চ করেন তখন সেটা Fail হয়ে যায়. কিন্তু elon musk হার মানেননি. এরপর তিনি আরেকটি রকেট লঞ্চ করেন সেটা স্পেসে তো চলে যায় কিন্তু অরবিটে পৌঁছাতে পারেনি. আর এই failure এর পরেও elon musk তৃতীয় রকেট লঞ্চ করেন. সেটাও স্পেসে গিয়ে অন্য রাস্তায় চলে যায়. পরপর তিনটি রকেট ফেল হয়ে যাওয়ার কারণে ওনার অনেক বেশি লস হয়ে যায়. আর অনেক আর অনেক founding বন্ধ হয়ে যায়. আর এই কারণেই nasa ওনার সঙ্গে dil করছিল না. কিন্তুelon musk হার মানেনি. আর সব শেষে নিজের চতুর্থ রকেট লঞ্চ করে. আর ওনার চতুর্থ রকেট সফল হয়. এবং ওই কোম্পানিও সফল হয়ে যায়.
এরপর তিনি আরো একটি সমস্যার সমাধানের জন্য নতুন কোম্পানি শুরু করেন. তিনি দেখেন কয়লা মাটি থেকে বার করে সেটাকে জ্বালানো হচ্ছে. যার কারণে পরিবেশ অনেক দূষণ হচ্ছে. আর এই সমস্যার সমাধানের জন্য তিনি সোলার সিটি তৈরি করেন. এরপরে elon musk উনি ওনার একটি আত্মীয়কে বলে একটি কোম্পানি তৈরি করো. আমি ওই কোম্পানিতে ইনভেস্ট করবো. ওই কোম্পানিটা তুমি পরিচালনা করবে. আর আমি ওই কোম্পানির চেয়ারম্যান হয়ে থাকবো. এরপরে আরো বেশি দূষণ কম করার জন্য elon musk ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরি করা শুরু করে. কিন্তু এর জন্য কোনো investor পাওয়া যাচ্ছিল না. কারণ কারণ সবাই মনে করতো ইলেকট্রিক গাড়ি কেবলমাত্র বাচ্চাদের জন্য হয় আর এই কারণেই elon musk নিজের 6.3 billion $ ডলার ওই কোম্পানিতে invest করে দেয়. আর ওই কোম্পানির নাম তো আপনারা সবাই জানেন. সেটা সেটা হলো Tesla । আর elon musk ওনার Tesla গাড়িকে এতটা সুন্দর তৈরি করেন প্রত্যেকটা মানুষের পছন্দ হয়. আর সব শেষে Tesla অনেক বেশি সফল হয়. এরপর Elon Musk বোরিং কোম্পানি শুরু করেন. কারণ ট্রাফিককে কম করার জন্য আজ অনেক দেশেই ট্যানেল তৈরি করছে. আর এই আইডিয়াটা elon musk এর মাথায় তখন আসে যখন তিনি ট্রাফিকে আটকে পড়েন এবং নিজের কাজের জন্য দেরি হয়ে যায়. এখানে যদি কোনো সাধারণ মানুষ হতো তাহলে সে কেবল অভিযোগ করত যে সমস্ত দোষ কেবলমাত্র সরকারের. আর কেবল এতটুকুই নয় আগামীতে elon musk 42000 স্যাটেলাইট লঞ্চ করা হবে. যার পরে পৃথিবীর সমস্ত মানুষ কোন রকমের বাফারিং ছাড়াই ইন্টারনেটের মজা নিতে পারবে. Tesla, space x, paypal, solar city , x dot com, newrolink, zip 2, highparload, open ai, Star link এগুলো হলো elon musk তৈরি করা top কিছু কোম্পানির নাম. তো বন্ধুরা যদি একটা মানুষ এত কিছু করতে পারে তাহলে আপনি কেবলমাত্র আপনার নিজের জীবনটা পরিবর্তন করতে পারবেন না. অবশ্যই পারবেন. শুধুমাত্র আপনার চিন্তা ভাবনাকে পরিবর্তন করুন.
We respect your freedom of speech.
Please don't write anything that might violate someone else's privacy.