Fake mission |
চাঁদের বুকে পা রাখার পঞ্চাশ বছর হতে আর কদিন বাকি. অথচ অনেকেই এখনো ঠিক বিশ্বাস করেন না যে মানুষ চাঁদে গিয়েছে. তাদের ধারণা পুরো ঘটনাটাই বানানো. আর এর পক্ষে দেওয়া হয় নানা যুক্তি. এসব নিয়ে প্রশ্ন তোলা ভিডিও ঘুরে বেড়ায় অন্তজানের আপত্তি এই নিয়ে বিস্তারিত জানাচ্ছেন শেখ সালাম. মানুষ চাঁদে গেছে কিনা পঞ্চাশ বছর পরও তা নিয়ে কোমর বেঁধে বিতর্ক করেন অনেকেই
বলতে চান কারিগরি উৎকর্ষতায় রাশিয়ার থেকে সেই সময় পিছিয়ে থেকেও আমেরিকা কিভাবে চাঁদে পৌঁছানো যায়. এধরণের অগুন্তি video সহজেই খুঁজে পাওয়া যায় ইউটিউব আর ইন্টারনেটে. মহাকাশ অভিযানে
শুরু থেকেই এগিয়ে ছিল রাশিয়া. প্রথমে একটি কুকুর পরে ইউরে গেদারিং কে পাঠিয়েছে মহাকাশে. প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য তা ছিল বড় ধাক্কা. এরই প্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট জনেব কেনেডি ঘোষণা দেন চাঁদে যাওয়ার. আর তার সেই ঘোষণার পূর্ণতা পায় উনিশশো উনসত্তর সালের
বিশ জুলাই. ওয়ার্ল্ড ক্যাম্পিং দা মেক ইট এ ট্রামিনেশন. তবে একই সাথে অভাবনীয় এই চন্দ্রবিজয় নিয়েও গুজব ডালপালা মেলতে শুরু করে. নানা যুক্তি দেখিয়ে তারা প্রমানের চেষ্টা করেন পুরো ঘটনাটি বানানো. প্রশ্ন তোলেন বাতাস ছাড়া চাঁদে পতাকা উড়ছে কিভাবে? বাস্তবে বাতাসহীন চাঁদে
পতাকা ওড়াতে ব্যবহার করা হয়েছিল উল্টো এল আকৃতির দণ্ড. ভদ্রতা বিহীন চাঁদের বুকে পায়ের ছাপ? প্রশ্ন উঠেছে তা নিয়েও. আর এর জবাব দিয়েছেন অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মাঠ রবিনসন
জানালেন চাঁদের পিঠের উপরিস্তর রেগুলিত যা খুবই ফাঁপা, এবং পা রাখলেই তা ডুবে যায়. তাই জুতোর ছাপ পড়ার পর সেটি রয়ে যায় সেভাবেই. তাছাড়া চাঁদের যে স্থানে প্রথম নবচারীরা নেমেছিলেন সেখানকার ছবি তোলা হয়েছে পরে নানা অভিযানের সময়. সেসব ছবি স্পষ্টতই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় চাঁদ বিজয়ের প্রমান. সবচেয়ে বড় কথা শীতল যুদ্ধের প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী সোভিয়েত ইউনিয়ন মার্কিন এই চন্দ্রাভিজানের সত্যতা নিয়ে তোলেনি কোনো প্রশ্ন
অকপটে তারা মেনে নিয়েছিল এই বিজয়ের কথা. আর এটাই হয়তো বড় প্রমাণ, এর বিরোধিতাকারীদের জন্য.
We respect your freedom of speech.
Please don't write anything that might violate someone else's privacy.