How ready is Bangladesh for war! Bangladesh is monitoring the Russia-Ukraine war |
হ্যালো বন্ধুরা, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কথা আপনারা সকলেই জানেন.
ভবিষ্যতে আমাদের যেন ইউক্রেনের মত অবস্থা না হয় তার জন্য আমাদের কি করনীয় এবং বাংলাদেশের বর্তমান সামরিক শক্তি কতটা উন্নত এবং আমাদের দ্রুত সামরিক শক্তি কেন বৃদ্ধি করা প্রয়োজন তা জানবেন এই আর্টিকেল এ.
এই পোস্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ.
তাই পোস্ট টি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো.
চলুন শুরু করা যাক.
বিপদে পড়লে যে কেউ পাশে থাকে না তা ইউরিক্রেনকে দেখলেই আমরা বুঝতে পারি. আমেরিকা, ইউরোপ, NATO অনেক বড় বড় গুলি উড়ালেও শেষ পর্যন্ত তারা ইউক্রেন এ কোনো সৈন্য পাঠায়নি.
শেষ পর্যন্ত বলির পাঠা হতে হলো ইউক্রেনকেই.
তাই আমাদের উচিত খুব দ্রুত সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করা. আর এখন আমাদের নিরপেক্ষ থাকায় উত্তম. আমরা ইউক্রেন যুদ্ধে দেখেছি রাশিয়া মিসাইল দিয়ে ইউক্রেন এর সকল বিমান বন্দর ধ্বংস করে দিয়েছে. এমনকি তারা এখন পারমাণবিক বোমা হামলার চিন্তাভাবনা করছে.
হইতো ইউক্রেনের উপরে পারমাণবিক হামলাও করে বসতে পারে পুতিন সরকার. ইউক্রেন যুদ্ধে আপনারা দেখেছেন মাত্র দুই দিনের মধ্যেই ইউক্রেন প্রস্ত হয়ে গেছে. কারণ ইউক্রেন এর কাছে পারমাণবিক বোমা নেই.
তাই বাংলাদেশ সরকারেরও উচিত পারমাণবিক বোমা তৈরির কার্যক্রম শুরু করা. সেই সাথে আমাদের উচিত বিমান বাহিনীকে আরো বেশি শক্তিশালী করা.
এবং শত্রুর বিমান ধ্বংসকারী মিসাইল ক্রয় করা. বর্তমানে বাংলাদেশের সামরিক শক্তি বাড়ানোই হচ্ছে না.
বরং নতুন যুদ্ধবিমান ক্রয় করা নিয়ে সরকারে রাজনীতি শুরু করেছে.
বন্ধুরা এবার চলুন এক নজরে বর্তমানে বাংলাদেশের সামরিক শক্তির সঠিক তথ্য দেখে নেওয়া যাক.
goal fire পাওয়ার ranking এ বর্তমানে বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান 46 তম.
অন্যদিকে ভারত চতুর্থ মিয়ানমারের অবস্থান উনচল্লিশতম.
আর পাকিস্তানের অবস্থান নবম.
এইদিকে বিবেচনা করলে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান সবচেয়ে পিছনে. এবার যদি আমরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কথা বলি তাহলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবস্থান বিশ্বের 26 তম.
আর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে active সৈন্য রয়েছে এক লক্ষ পঁয়ষট্টি হাজার. যা বাংলাদেশের জনসংখ্যা হিসাবে অনেক কম. তবে বাংলাদেশের আটষট্টি লক্ষ para military বাহিনী রয়েছে. যারা সেনাবাহিনী দ্বারা প্রশিক্ষিত. আর যুদ্ধের সময় বাংলাদেশের এই বিশাল বাহিনী সবার আগে এগিয়ে আসবে.
আপনাদের আরেকটি তথ্য জানিয়ে রাখি বাংলাদেশের প্যারামিলিটারী পৃথিবীর এক নম্বর. আর বাংলাদেশের মতো এত বিশাল প্যারামিলিটারী পৃথিবীর আর কোন দেশে নেই.
এসব ছাড়াও বাংলাদেশের কাছে
যুদ্ধ ট্যাঙ্ক রয়েছে পাঁচশো ছিয়াত্তরটি.
আর মোট ভেইকেলস রয়েছে আটশো সাইতিরিশটি.
cell profit artory রয়েছে সাতাশটি.
কুয়েত artaly আছে তিনশো একাত্তরটি.
এবং rocket projector আছে ঊনসত্তরটি.
এবার যদি আমরা বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কাছে যায় তাহলে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অবস্থান বিশ্বের 47.
ভারতের বিমান বাহিনীর অবস্থান বিশ্বের চতুর্থতম. আর মায়ানমার বিয়ানবাহিনীর অবস্থান ৩৪ তম.
এখানেও বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ভারত এবং মিয়ানমারের চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছে. তাই আমাদের খুব দ্রুত ষোলোটি যুদ্ধ বিমান ক্রয় করা দরকার.
তাই আমাদের সরকারের উচিত রাজনীতি বাদ দিয়ে খুব দ্রুত ষোলোটি multi roll যুদ্ধবিমান ক্রয় করা. আপনি জানলে অবাক হবেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কাছে কোনো attack helicopter নেই. যেখানে ভারত মায়ানমার উভয়ের কাছেই বিপুল সংখ্যক attack helicopter রয়েছে. আর attach helicopter যুদ্ধের সময় কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তা আপনারা সকলেই জানেন.
বাংলাদেশের চেয়ে মিয়ানমার অর্থনৈতিকভাবে অনেক দুর্বল. তারপরও তারা সামরিক দিক থেকে বাংলাদেশের চেয়ে অনেকগুণ এগিয়ে. যা সত্যিই আমাদের জন্য দুঃখের বিষয়. বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কাছে মোট আটটি MiG twenty nine বিমান রয়েছে.
এছাড়া কোনো ভালো যুদ্ধ বিমান নেই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর.
বন্ধুরা এবার আমরা দেখাবো বাংলাদেশ নৌবাহিনী কতটা শক্তিশালী. বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কথা বলতে গেলে বাংলাদেশ নৌবাহিনী বেশ শক্তিশালী. পৃথিবীর মধ্যে ঊনত্রিশ নম্বর অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী. বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে টোটাল একশো বারোটির মতো যুদ্ধ জাহাজ রয়েছে. এর মধ্যে সাতটি free গ্রেটস ছয়টি করফেটস এবং দুটি সাবমেরিন রয়েছে. সাবমেরিন দুটি আবার বিশ থেকে তিরিশ বছরের পুরনো সাবমেরিন. অন্যদিকে মায়ানমারও recently দুটি সাবমেরিন ক্রয় করেছে. আমাদের নৌশক্তি আরো বেশি বৃদ্ধি করতে হবে. আর মাত্র দুইটি সাবমেরিন বাংলাদেশের জন্য যথেষ্ট নয়. আরো কমপক্ষে ছয়টি সাবমেরিন দরকার আছে আমাদের. এক কথায় বলতে গেলে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে আরো বেশি শক্তিশালী করতে হবে. এবং বিপুল সংখ্যক অস্ত্র, গোলাবারুদ আমাদের ক্রয় করতে হবে. এবং নিজের দেশে উৎপাদন করার মতো ক্ষমতা অর্জন করতে হবে.
তো বন্ধুরা আজকের মতো এই পর্যন্তই.
We respect your freedom of speech.
Please don't write anything that might violate someone else's privacy.