Bangladeshi hackers |
বাংলাদেশ ভিত্তিক তিনটি ইন্টারনেট হ্যাকার গ্রুপ ভারতের প্রায় বিশ হাজার ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে. মাসে হ্যাকিংস ফ্রি ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স বেস্ট গ্রে ভ্যাট ইনটিনিয়ালি টোয়েন্টি থাউজেন্ড ইন্ডিয়ান ওয়েবসাইট বাংলাদেশী গ্রুপ অফার্স. ইন্ডিয়া. হ্যাকার বা হ্যাকিং. শব্দকু শব্দগুলোর সঙ্গে আমরা সকলেই কম বেশি পরিচিত.
কখনো ভারতের সঙ্গে কখনো মায়ানমারের সঙ্গে. আবার কখনো বা পাকিস্তানের হ্যাকারদের সঙ্গে বাংলাদেশের হ্যাকারদের সাইবার এতদিন বিচ্ছিন্ন ভাবেই আমরা দেখতাম কিন্তু সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশী হ্যাকারদের সামর্থ্য আসলে কতটুকু বাংলাদেশের শীর্ষ হ্যাকার. যাদের ভয়ে আমাদের সাইবার স্পেসে হামলা করতে এখনো দশবার ভাবে শত্রূপক্ষ. সেসব প্রশ্নের উত্তরে যাওয়ার আগে একটি তথ্য দিয়ে শুরু করতে চাই আজকের ভিডিও. আপনি কি জানেন সারা বিশ্বের নয়শো আঠারোটি হ্যাকার টিমের মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করছে বাংলাদেশের হ্যাকারদের টিম হ্যাকারস. একই সাথে এই হ্যাকারটি অন্য একটি তালিকায় পৃথিবীর সেরা পঞ্চাশটি টিমের মধ্যে বত্রিশতম স্থানে রয়েছে. তো বাংলাদেশ হ্যাকারদের ক্ষমতা সম্পর্কে জানতে নড়েচড়ে বসে দেখুন সম্পূর্ণ ভিডিওটি বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ হ্যাকিং এর দিক থেকে অন্যান্য দেশের তুলনায় একটি সম্মানজনক অবস্থানের দেশের কিছু তরুণ ও মেধাবী প্রজন্ম হাল ধরেছে বাংলাদেশের হ্যাকিং ওয়ার্ল্ডের. বিভিন্ন ও আন্তর্জাতিক ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকার নিশ্চুপ থাকলেও এদেশের হ্যাকাররাই প্রতিবাদ জানায় প্রতিপক্ষ দেশ বা প্রতিপক্ষ গোষ্ঠীর প্রতি সাইবার আক্রমণের মাধ্যমে তারা তাদের এই প্রযুক্তির ব্যবহার করে হ্যাক করে প্রতিপক্ষের গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট. আর নোবেল নাইন হান্ড্রেড এ বি সেভেন্টিন ফায়ারিং.
বাংলাদেশের হ্যাকিং জগৎ মূলত গ্রুপ ভিত্তিক অনেক গ্রুপই রয়েছে বাংলাদেশের. দেশের সাইবার স্পেস সুরক্ষায় তারা নিবেদিত প্রাণ. চলুন দেখা যাক সাম্প্রতিক তথ্য মতে কারা রয়েছে বাংলাদেশের হ্যাকিং কমিউনিটির নেতৃত্বে।
৫ নাম্বারে আছে
বাংলাদেশ সাইবার আর্মি বাংলাদেশের প্রথম সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান এবং হ্যাকার গ্রুপ বাংলাদেশ সাইবার আর্মি যাত্রা শুরু করে দুই হাজার দশ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইথিক্যাল হ্যাকিং গ্রুপ. এই গ্রুপটির প্রতিষ্ঠাতা সাব্বান তানঝি দুই হাজার বারো সালে সংগঠিত বাংলাদেশ ভারত সাইবার যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিল বাংলাদেশ সাইবার আর্মি অন্যান্য অনেক উদ্দেশ্যের পাশাপাশি মূলত বাংলাদেশ এবং ভারতে সাইবার যুদ্ধের উদ্দেশ্য ছিল ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের নাগরিক হত্যা বন্ধ করা. সে সময় ভারতের প্রায় শতাধিক ওয়েবসাইট হ্যাক করে সাইটের প্রধান পেজে বিএসএফের গুলিতে নিহত কিশোরী ফ্যালানীর ছবি সেট করে দেয় তারা. আর এই মাধ্যমেই আলোচনায় আসে বাংলাদেশ সাইবার আর্মি
৪ নাম্বারে আছে .
সাইবার একাত্তর. সাইবার একাত্তর, বাংলাদেশের একটি ইথিক্যাল হ্যাকিং গ্রুপ. তানঝিম আলফা হিম মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত. বিভিন্ন সময় বাংলাদেশের সাইবার জগত রক্ষায় নেতৃত্ব দিয়েছে সাইবার একাত্তর. দেশের সাইবার জগতকে আরো নিরাপদ রাখতে বাংলাদেশ সরকারকে সবসময় সহযোগিতা করে থাকে সাইবার একাত্তর.
৩ নাম্বারে আছে
rotateing router যিনি মিনহার মৌসিন নামেও পরিচিত. তিনি creyde hacker বা PGS এর প্রশাসক. কয়েক বছর আগে বিজিএস শীর্ষ হ্যাকারদের রাঙ্কিংয়ের তালিকা ছিল. এছাড়াও টিভির সংবাদে তাদের নিয়ে আলোচনা হয়েছিল বিশেষত কয়েক বছর আগে তারা খুলনার স্টার জলসা টিভি চ্যানেল হ্যাক করেছিল. তবে বর্তমান এই হ্যাকার গ্রুপটি অনেকটাই আড়ালে রয়েছে.
২ নাম্বারে আছে
বিবিএইচএইচ. বাংলাদেশ ব্ল্যাক হেড হ্যাকার দা গ্রুপ বিবিএইচএইচ. বিদেশি সাইবার গ্রুপের আক্রমণ থেকে বাংলাদেশের সাইবার জগতকে নিরাপদ রাখতে কাজ করে এই দলটি . বাংলাদেশ ভারত সাইবার যুদ্ধ দুই হাজার বারোতে ব্যাপক অবদান রাখে এই টিমটি. অনেক ভারতীয় গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট হ্যাক করেছিল বিবিএইচএইচ অন্যান্য হ্যাকার গ্রুপদের মতো তারাও তাদের পরিচয় গোপন রাখতেই পছন্দ করে. আর তাই এই গ্রুপের নেতৃত্বে কারা রয়েছে তাদের পরিচয় রয়ে গিয়েছে ইন্টারনেটের আড়ালেই.
১ নাম্বারে আছে ,
টাইগার মেড আপনি কি জানেন? বাংলাদেশে বিশ্বমানের অনেক হ্যাকার রয়েছে. তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিশ্বের সেরা হ্যাকার টাইগার ম্যাট. তাকে পৃথিবীর অন্যতম সেরা হ্যাকার হিসেবে ধারণা করা হয়. কেননা একদিনে সর্বোচ্চ সাত লক্ষাধিক ওয়েবসাইট হ্যাক করে নিজের ক্ষমতার জানান দেন তিনি. যেটি যেটি আজ পর্যন্ত ওয়ার্ল্ড রেকর্ড হিসাবে রয়েছে. অনেকেরই ধারণা তার নাম ইমরান. তবে আজ পর্যন্ত কেউ তার কোনো তথ্য দিতে সমর্থ হয়নি এমনকি তার কোনো ছবিও প্রকাশিত হয়নি
বাংলাদেশে cyber যোদ্ধাদের এই সক্ষমতা আপনার কি মতামত জানাতে পারেন কমেন্টস বক্সে.
We respect your freedom of speech.
Please don't write anything that might violate someone else's privacy.