Space |
বন্ধুরাই ব্রহ্মাণ্ড জুড়ে ছড়িয়ে আছে অশেষ রহস্য. আর বিজ্ঞানীরা প্রতিনিয়ত এইসব রহস্য থেকে পর্দা উন্মোচন করার চেষ্টা করে চলেছেন.
কখনো বিজ্ঞানীরা মহাকাশ থেকে নানা রহস্যময় signal এর সন্ধান পেয়ে থাকেন. আবার কখনো তারা alien দের কাছে signal পাঠান.
আজকের এই পোস্ট এ আপনাকে এরকম রহস্যময় ব্রহ্মান্ডের নানান বিস্ময়কর fact সম্পর্কে জানাবো. নিশ্চিত যে বৃহস্পতি সম্পর্কে জেনে আপনি চমকে যাবেন. তাহলে চলুন শুরু করা যাক. number one বন্ধু এখন কি আপনারা থেমে আছেন? নাকি গতিশীল আছেন?
আপনি হয়তো বলবেন যে আপনি তো পোস্ট টা বসে বসেই পড়ছেন. এই জন্য আপনি এখন থেমে আছেন. কিন্তু এটা কি সত্যি?
আসলে আমরা কখনোই থেমে থাকি না. প্রতি মুহূর্তে আমরা কিছু না কিছু দূরত্ব ট্রাভেল করতে থাকি. আসলে পৃথিবীর অবস্থান অনুযায়ী আমাদের কখনো কখনো মনে হয় যে আমরা বিশ্রাম করছি. কিন্তু আমরা যদি মহাকাশ থেকে দেখি তাহলে আমাদের পৃথিবী প্রতি ঘন্টাই ষোলশো কিলোমিটার গতিবেগে নিজের কক্ষপথে ঘুর্নায়মান হচ্ছে যা চব্বিশ ঘণ্টায় একবার সম্পূর্ণ পাক খাই. তাই দেখতে গেলে আমরাও একই গতিতে travel করছি. যতই আপনি এই ভিডিওটা এখন বসে দেখুন না কেন আমাদের পৃথিবী তার কক্ষপথে ঘোরার সাথে সাথে সূর্যের পরিক্রমাও তো চালিয়ে যাচ্ছে এটি সম্পূর্ণ হতে তিনশো পঁয়ষট্টি দিন সময় লাগে. যদি আমরা আমাদের সৌরমণ্ডলকে জুম আউট করে দেখি তাহলে আমরা দেখতে পাবো আমাদের পৃথিবী প্রতি ঘন্টায় প্রায় এক লক্ষ আট হাজার কিলোমিটার গতিবেগে সূর্যের পরিক্রমা করছে. কিন্তু আপনাদের কি মনে হয় যে আমরা শুধুমাত্র এইটুকু গতিবেগেই travel করছি? তাহলে আপনাদের জানিয়ে রাখি যে যদি আমরা galaxy কে zoomout করে দেখি তাহলে আমরা দেখতে পাবো যে আমাদের সূর্য গোটা সৌরমণ্ডলের সাথে প্রতি ঘন্টায় সাত লক্ষ কুড়ি হাজার কিলোমিটার গতিবেগে মিল্কীয় গ্যালাক্সি কেন্দ্রবিন্দুকে চক্কর কাটছে. অর্থাৎ সৌরমণ্ডল রুপি গাড়িতে বসে আমরা মিল্কি ও গ্যালাক্সিতে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় দুশো কিলোমিটার গতিবেগে ট্রাভেল করছি. কিন্তু ছবিটা এখানেই শেষ নয় বন্ধুরা যখন গ্রহ এবং নক্ষত্র এত দ্রুত গতিতে ট্রাভেল করছে তখন আমাদের galaxy কিভাবে পিছনে থাকবে? আমাদের milk এর galaxy ব্রহ্মান্ডে প্রতি ঘন্টাই লক্ষ কিলোমিটার গতিবেগে ট্রাভেল করছে অর্থাৎ আমরা বিলকে গ্যালাক্সি রূপে গাড়িতে বসে প্রতি পাঁচশো তিরাশি কিলোমিটার দূরত্ব ট্রাভেল করছে. অর্থাৎ শুধু এই পোস্ট টা পড়তে পড়তেই আপনি প্রায় দু লক্ষ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে ফেলেছেন. চমৎকার. তাই না?
নাম্বার টু উনিশশো সাতাত্তর সালে আমাদের সৌরমণ্ডলের গ্রহ এবং তাদের চাঁদকে পরিদর্শন করার জন্য জন্য নাসা কর্তৃক দুটো মহাকাশযান লঞ্চ করা হয়েছিল. voiceer one এবং voiceer two এই দুটি express forum চার দশকেরও বেশি সময় পূর্বে লঞ্চ করা হয়েছিল যা এখনো পর্যন্ত নিজেদের কাজে অবিচল. voice আর mission এই কারণে আমাদের জন্য বিশেষ. কারণ এখানে এলিয়েনদের জন্য আমাদের দ্বারা পাঠানো মেসেজ আছে. বিজ্ঞানীরা এই voice এর এক্সপ্রেস প্রবেশ এ এলিয়ানদের জন্য অনেক কিছু রেকর্ড করে পাঠিয়েছে. এই রেকর্ডে পৃথিবীর বিভিন্ন ধরনের শব্দ এবং ছবি পাঠানো হয়েছে. যা পৃথিবীতে উপস্থিত জীবন এবং মানব সভ্যতাকে বর্ণনা করে. যখন ভয়জার প্রব এমন কোনো নক্ষত্র মন্ডলের সামনে দিয়ে যাবে যেখানে কোনো বুদ্ধিমানে লিন সভ্যতার বাস. আর যদি তারা কোনো ভাবেই voiceer কে ধরে ফেলে তাহলে তারা আমাদের সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবে. আগামী চল্লিশ হাজার বছর পরে গ্যালাইজ ফোর ফোর ফাইভ নক্ষত্রের সামনে দিয়ে যাবে. অন্যদিকে voiceer to বিয়াল্লিশ হাজার বছর পরে রস two four eight নক্ষত্রের সামনে দিয়ে যাবে. আর দু লক্ষ বছর পরে voiceer two serious নক্ষত্রের সামনে দিয়ে যাবে. সেই সময় মানুষ পৃথিবীতে থাকুক বা না থাকুক, মানুষের রেখে যাওয়া চিহ্ন voiceer এর মাধ্যমে মহাকাশের কোথাও না কোথাও ঠিক থেকে যাবে. number three FRB অর্থাৎ first radio bust এটা হলো সেই সিগনাল যা মহাকাশের বাইরে থেকে আসে যাকে আমরা মাত্র কয়েক মিলি সেকেন্ডের জন্যই ক্যাপচার করতে পারি. বিজ্ঞানীরা মনে করেন যে এই সিগনাল কোন high light যে extra physical process থেকে উৎপন্ন হয়. যাকে বিজ্ঞানীরা এখনো পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারেননি. কিন্তু বিজ্ঞনীদের মতে যখন কোনো neutralist আর black hole মিশে যায় তখন এই ঘটনার সময় উচ্চ এনার্জির সাথে দ্রুত রেডিও ব্রাস্ট উৎপন্ন হয়.বিজ্ঞানীদের মতে এই সিগনাল মাত্র কয়েক মুহূর্তের জন্যই আসে.এর শক্তি এতটাই বেশি হয় যে যা আমাদের সূর্যের পক্ষে তৈরি করতে প্রায় দশ হাজার বছর সময় লাগবে. বিজ্ঞানীদের ধারণা অনুযায়ী এই সিগনাল কোনো উচ্চ আধুনিক এলিয়েন সভ্যতার হওয়ারও সম্ভাবনা আছে. এমনিতে বিজ্ঞানীরা অনেক এফআরবি রেকর্ড করেছেন যা কয়েক মুহূর্তের জন্য এসে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়. কিন্তু একটা FRV one two ডবল one zero two বিজ্ঞানীদের একেবারে অবাক করে দিয়েছিল. দু হাজার বারো সালের দোসরা নভেম্বর একে প্রথমবার ক্যাপচার করা হয়েছিল. আর তখন থেকে শুরু করে এখনো পর্যন্ত একে একশো পঞ্চাশ বারের থেকেও বেশি বার capture করা হয়েছে. জানতে পেরেছেন যে এই সিগনাল তিনশো কোটি আলোকবর্ষ জুড়ে উপস্থিত কোনো গ্যালাক্সি থেকে এসেছে কিন্তু কিন্তু এই সিগনালের উৎসকে সেটা এখনো পর্যন্ত কেউ জানতে পারেনি. অনেকের ধারণা সেখানে কোন বড় নিউট্রনিস্টরা থাকতে পারে. সেখান থেকেই হয়তো এই সিগনাল বেরোচ্ছে আবার অনেকের মতে সেখানে তাকে এলিয়েনরা আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য এই সিগনালগুলো পাঠাচ্ছে. তবে আসল সত্যি কোনটা সেটা তো কেউই জানে না. তবে যেহেতু এই সিগনাল তিনশো কোটি বছর আগে পাঠানো হয়েছিল. আর তাই সেটা এখন পৃথিবীতে এসে পৌঁছাচ্ছে এই সিগনাল এলিয়েনদের দ্বারা পাঠানো হয়েছে. এটা একেবারেই ভিত্তিহীন. যখন এই সিগন্যাল ছাড়া হয়েছিল সেই সময় পৃথিবীতে কোন প্রাণীর অস্তিত্বই ছিল না. তাই এটা তো নিশ্চিত যে এই সিগনাল আমাদের জন্য পাঠানো হয়নি.
Number four আপনি কি জানেন আমাদের সৌরমণ্ডলের সবথেকে ভয়ঙ্কর গ্রহ কোনটা? না জানলে জেনে নিন. শুক্র হলো আমাদের সৌরমণ্ডলের অন্যতম ভয়ঙ্কর গ্রহ. যা তাপমাত্রা সৌরমণ্ডলের সব গ্রহের মধ্যে সব থেকে বেশি. এখানে জলের নয় বরং সালফিউরিক এসিডের বৃষ্টি হয়. এখানে হাজার হাজার আগ্নেয়গিরি বিস্ফারিত হয়. এইসব ঘটনায় এই গ্রহকে প্রচন্ড ভায়োলেন্ট করে তোলে কিন্তু আপনি কি জানেন মঙ্গল গ্রহে সৌরমণ্ডলের সবথেকে বিপদজনক গ্রহ নয়. বরং সৌরমণ্ডলের সব থেকে ভয়ঙ্কর গ্রহ হলো বৃহস্পতি. আসলে বৃহস্পতি এতটাই ভয়ঙ্কর যে এর সম্পর্কে জানার পর আপনি চমকে উঠবেন. উপর থেকে দেখলে এই গ্রহটাকে ভীষণ সুন্দর দেখতে লাগে. এই রং বেরঙের মেঘেকে মোহময়ী করে তোলে. তবে যেটা সুন্দর সেটা নিরীহ হবে এমনটাও কিন্তু সঠিক নয়. এই জন্য বৃহস্পতি সুন্দর মেঘ দেখে একে ভুল বুঝবেন না. এটা দেখতে যতটা সুন্দর ততটাই ক্ষতিকারক এবং বিপজ্জনক. উনিশশো পঁচানব্বই সালে গ্যালোরি এক্সপ্রেস ক্লাব নিজের ছয় বছরের সফরের পরে বৃহস্পতির কক্ষপথে প্রবেশ করে. এই space craub দুটো ভাগে তৈরি করা হয়েছিল. প্রথমটা ছিল Jupiter atmosphere ই ক্রোফ. যাকে বৃহস্পতির ভিতরে ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা ছিল. আর দ্বিতীয় ভাগ বৃহস্পতির কক্ষপথে ঘুরে এরে স্টাডি করতো. উনিশশো পঁচানব্বই সালে সাতই ডিসেম্বর টাইটেনিয়াম দিয়ে তৈরি Jupiter atmosphere গ্যালারি এক্সপ্রেস ক্লাব থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়. যেটা বৃহস্পতি বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে. আসলে বৃহস্পতি একটা gas grant সেখানে rocky সার্ফেস নেই. তাই সেই প্রপোপ বৃহস্পতির পৃষ্ঠা ধাক্কা খাবে এমনটা অসম্ভব ছিল.
We respect your freedom of speech.
Please don't write anything that might violate someone else's privacy.